• ১৪ আষাঢ় ১৪৩২, বুধবার ০২ জুলাই ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Municipal Election Result

রাজনীতি

বিপুল জয়ের পর দায়িত্ব আরও বাড়ল, টুইট করে নম্র হওয়ার বার্তা মমতার

বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল তৃতীয়বার ক্ষমতায় এলেও বিরোধী হিসেবে আসন সংখ্যা অনেকটাই বেড়েছিল বিজেপির। তবে পরপর তিন পুর নির্বাচনে কার্যত নিরঙ্কুশ জয় এসেছে ঘাসফুল শিবিরেই। কলকাতা পুরনিগমে গুটিকয়েক ওয়ার্ড বাদ দিতে সবকটিই এসেছে তৃণমূলের হাতে। পরে রাজ্যের বাকি চার পুরনিগমের নির্বাচনেও সবকটিতে জয়ী হয় তৃণমূল। আর এবার ১০৮ পুরসভার নির্বাচনেও একই ট্রেন্ড। ১০০-র বেশি আসনে জয়ী তৃণমূল। থাকাই খুলতে পারল না বিজেপি। সেই ফল প্রকাশের পর টুইটে প্রতিক্রিয়া দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।Let victory enhance our responsibility and dedication. Let triumph impart humility. Let us together work for peace, prosperity and development of the state.Jai Bangla!(2/2) Mamata Banerjee (@MamataOfficial) March 2, 2022জয়ী যে হচ্ছেন, সে ব্যাপারে সারা রাজ্যের কারও কোনও সন্দেহ ছিল না। কৌতূহল ছিল, কী ভাবে জিতবেন। টুইট করে দলের জয়ী প্রার্থীদের অভিনন্দন জানালেন তৃণমূলের সর্বময় নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে অভিনন্দনের পাশাপাশিই জয়ী সৈনিকদের মমতার পরামর্শ এবং সতর্কবার্তা, এই জয় যেন আমাদের আরও দায়িত্ববান এবং নম্র হতে শেখায়। অর্থাৎ বিপুল জয়ের ফলে যেন দলের কর্মীরা অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসে না ভোগেন। যেন তাঁরা ভুলে না যান, মানুষের জন্যই তাঁরা এই জায়গায় পৌঁছেছেন। নিজেদের দায়িত্ব পালনে যেন তাঁরা চ্যুত না হন।বুধবার দুপুর সওয়া ১টা নাগাদ যখন পুরসভা ভোটের গণনা থেকে সম্ভাব্য ফলাফল প্রায় নিশ্চিত, তখন পরপর দুটি টুইট করেন মমতা। প্রথমে মা-মাটি-মানুষকে ধন্যবাদ জানান পুরসভায় তৃণমূলকে বেছে নেওয়ার জন্য। তার পরে তিনি অভিনন্দন জানান পুরভোটে জয়ী দলীয় প্রার্থীদের। সেটা প্রত্যাশিতই ছিল।এর পরেই দ্বিতীয় টুইটে মমতা লেখেন, এই জয় যেন আমাদের দায়িত্ববোধ বৃদ্ধি করে। মানুষের প্রতি আমাদের আনুগত্য বৃদ্ধি করে। জয় যেন আমাদের আরও নত হতে শেখায়। মমতা লেখেন, আসুন, আমরা একসঙ্গে শান্তিপূর্ণভাবে উন্নয়ন এবং সমৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করি। মমতা তাঁর অভিনন্দনজ্ঞাপক টুইট শেষ করেন জয় বাংলা লিখে।

মার্চ ০২, ২০২২
রাজ্য

সবুজ ঝড়ে উড়ে গেল অধিকারীগড়

ফের সবুজঝড়ে বিপর্যস্ত বিরোধিরা। আর সেই ঝড়েই অধিকারীগড় বলে পরিচিত কাঁথি পুরসভার নিয়ন্ত্রণ হারালেন কার্যত হারালেন শিশির অধিকারী এবং তাঁর পরিবার। ফলাফল যে দিকে চলেছে, তাতে কাঁথিতে বোর্ড গড়ছে শাসক তৃণমূল। সম্ভাব্য পুরপ্রধান সুপ্রকাশ গিরি। যিনি ঘটনাচক্রে, জেলার রাজনীতিতে অধিকারী পরিবারের বিরোধী শিবিরের নেতা তথা রাজ্যের মন্ত্রী অখিল গিরির পুত্র। কাঁথির ফলাফল নিয়ে অবশ্য এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি শুভেন্দু বা বিজেপি-র তরফে।কাঁথি পুরসভায় মোট আসন ২১টি। তার মধ্যে ১৭টিই জিতেছে তৃণমূল। তিনটি গিয়েছে বিজেপি-র ঝুলিতে। কাঁথি উত্তরের দলীয় বিধায়ক সুমিতা সিংহকে পুরভোটে প্রার্থী করেছিল বিজেপি। তিনি তৃণমূলের কাছে হেরেছেন ৭৭ ভোটে। অবশ্য কাঁথি দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক অরূপ দাস ১৭৮ ভোটে জিতেছেন। জিতেছেন তাঁর আরও দুই সতীর্থও। একটি আসন পেয়েছেন নির্দল প্রার্থী। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী দল বদলানোর সঙ্গে সঙ্গে কাঁথির মানুষের আনুগত্য-ও বদলে যাবে, এমন একটা ধারণা করেছিল অধিকারী পরিবার। কিন্তু ভোটের ফলাফল তো তেমন বলছেই না, উল্টে দেখা যাচ্ছে, পুরভোটে হেরেছেন কাঁথি উত্তরের বিজেপি বিধায়কও! বিষয়টি শুভেন্দুর পক্ষে আদৌ সুবিধার নয়। যেমন বিষয়টি বিড়ম্বনা বাড়াতে চলেছে প্রবীণ রাজনীতিক শিশিরের পক্ষেও।

মার্চ ০২, ২০২২
কলকাতা

বিধাননগরের মেয়র কে? সব্যসাচীর পর মমতার বাড়িতে গেলেন কৃষ্ণাও

বিধাননগরের প্রাক্তন মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী জিতলেন এ বারও। জিতে সব্যসাচী দত্তের মতো তিনিও গেলেন দলনেত্রীর কালীঘাটের বাড়িতে। সেখান থেকে বেরিয়ে বলেন, আজ মানুষকে ধন্যবাদ জানানোর দিন। মানুষ যাকে জেতায়, সেই শেষ কথা বলে।বিধাননগরে ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূল প্রার্থী হিসেবে লড়েছিলেন কৃষ্ণা। ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলপ্রার্থী ছিলেন আর এক প্রাক্তন মেয়র সব্যসাচী দত্ত। দুজনেই জিতেছেন। স্বভাবতই জল্পনা তৈরি হয়েছে, এ বার বিধাননগরের মেয়র হবেন কে, কৃষ্ণা না সব্যসাচী? জয়ের পর এ দিন দুজনেই আলাদা আলাদা ভাবে মমতার কালীঘাটের বাড়িতে এসে দেখে করেন।বিধাননগরে জয় নিশ্চিত হতেই স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে দলনেত্রীর বাড়িতে আসেন সব্যসাচী। সেখান থেকে ফিরহাদ হাকিমের বাড়ি হয়ে তিনি যান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে। তার কিছু ক্ষণের মধ্যেই ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী ঘোষণা করা হয় কৃষ্ণাকে। সেই খবর পেয়েই সল্টলেক থেকে কৃষ্ণার গাড়ি ছোটে কালীঘাটের পথে। মমতার সঙ্গে দেখা করেন তিনি।প্রসঙ্গত, ফল প্রকাশের পরেই একটি সাক্ষাৎকারে কৃষ্ণা প্রসঙ্গে দলনেত্রী মমতা বলেন, কৃষ্ণা আমার চিরকালের সহসাথী। ওদের প্রত্যেককে আমি খুব ভাল করে চিনি। আজকের সম্পর্ক তো নয়, ৮৪ সালে আমি যখন যাদবপুরে এমপি হয়ে দিল্লি গিয়েছিলাম, তখন কৃষ্ণা আমার সঙ্গে গিয়েছিল। ৫ বছর আমার সঙ্গে ছিল। আমরা দুজনে রান্না করতাম। এবং কৃষ্ণা প্রেম করে যে বুয়া (সমীর চক্রবর্তী)কে বিয়ে করেছে, সেটাও আমার বাড়ি থেকেই। ওর অনেক মজার গল্প আছে। আমি চাইব, কারও বিরুদ্ধে কোনও বিদ্বেষ নয়। আমাদের উদ্দেশ্য, সবাই যাতে আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারি।

ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২২
রাজনীতি

দিদি-ঝড়ে চার পুরনিগমে সবুজ ঢেউ

সোমবার ভোটগণনা শুরুর ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যেই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল ছবিটা। শিলিগুড়ি, আসানসোল, চন্দননগর এবং বিধাননগরের পুরনিগম চলে আসে তৃণমূলের দখলে। এই অভূতপূর্ব জয়ে মানুষকে ধন্যবাদ জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একইসঙ্গে বিজেপিকে একহাত নিয়ে বলে দেন, কোনও কাজ না করার জন্যই শিলিগুড়িতে ভরাডুবি হয়েছে গেরুয়া শিবিরের।সোমবার বিধাননগর পুরনিগমের ৪১ টি ওয়ার্ডের ২০৩ প্রার্থীর ভাগ্য গণনা শুরু হয়। প্রথম থেকেই দেখা যায়, বিধাননগরে একাধিক ওয়ার্ডে এগিয়ে রয়েছে তৃণমূল। ইতিমধ্যেই এই পুরনিগমের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে জয়লাভ করেছেন তাপস ভট্টাচার্যের কন্যা আরাত্রিকা ভট্টাচার্য। তিনি ১০ হাজার ৩৪২ ভোটে জয়ী। অন্যদিকে, ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে এগিয়ে রয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী সব্যসাচী দত্ত। এখানকার ১৬ থেকে ৩০ সবকটি ওয়ার্ডে এগিয়ে তৃণমূল। বিধাননগরে, ৭ থেকে ১৪ রাউন্ডে গণনা হচ্ছে এ বার।শিলিগুড়িতে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেল তৃণমূল।মোট আসন ৪৭। তৃণমূল কংগ্রেস জিতেছে ৩৭ টি আসন। বিজেপির ঝুলিতে পাঁচটি আসন এসেছে। চারটি আসন পেলে বামেরা। কংগ্রেসের দখলে এসেছে একটি আসন। বিজেপি জিতেছে ৪, ৫, ৮, ৯ এবং ১১ নম্বর ওয়ার্ডে। বামেদের দখলে এসেছে ১৯, ২২, ২৯ এবং ৪৫ নম্বর ওয়ার্ড। ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে জিতেছে কংগ্রেস। ১,২,৩,৬, ৭, ১০, ১২, ১৩, ১৪, ১৫, ১৭, ১৮, ২০, ২১, ২৩, ২৪, ২৫, ২৬, ২৭, ২৮, ৩০, ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৪, ৩৫, ৩৬, ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০, ৪১, ৪২, ৪৩, ৪৪, ৪৬, ৪৭ ওয়ার্ডে জিতেছে তৃণমূল কংগ্রেস।আসানসোলে ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের একটি ইভিএম খারাপ। কমিশন খতিয়ে দেখছে পুর বিষয়টা। সব প্রার্থী এবং পর্যবেক্ষকদের ডাকা হয়েছে দুপুত ২টোর সময়ে। ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে টাই হওয়ায় টস করে জয়ী নির্ধারণ করা হবে। আসানসোলের মোট ১০৪ তি আসনের মধ্যে তৃণমূল পেয়েছে ৮৯টি আসন। বিজেপি পেয়েছে ৭টি আসন। কংগ্রেস পেয়েছে ৩টি আসন, বামেদের দখলে ২টি এবং নির্দল পেয়েছে ৩টি আসন। একটি আসনের ফলাফল অমিমাংসিত থাকায় সেখানে টস হবে বিকেল ৫টায়। আসানসোলে ৫৬টি ওয়ার্ড দখল করল তৃণমূল।It is once again an overwhelming victory of Ma, Mati, Manush.My heartiest congratulations to the people of Asansol, Bidhannagar, Siliguri Chandanagore for having put their faith and confidence on All India Trinamool Congress candidates in the Municipal Corporation elections. Mamata Banerjee (@MamataOfficial) February 14, 2022এদিন টুইটারে দলনেত্রী লেখেন, আবারও মা-মাটি-মানুষের জয়। আসানসোল, বিধাননগর, শিলিগুড়ি এবং চন্দননগরের মানুষকে অভিনন্দন। তৃণমূলের উপর ভরসা রাখার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন। এরপরই জুড়ে দেন, আমরা এভাবেই উন্নয়নের কাজ করে যাব। এমন জয়ের জন্য সকলের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।We are committed to carry forward our development work further with greater zeal and enthusiasm.My sincerest gratitude to Ma Mati Manush. Mamata Banerjee (@MamataOfficial) February 14, 2022

ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২২
কলকাতা

ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তায় শুরু চার পুরনিগমের ভোটগণনা

রাজ্যের চার পুরসভার ভোট গণনা শুরু হয়েছে। ভোটের মত গণনা পর্বেও কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। কোভিড বিধি মেনে নির্বিঘ্নে সম্পাদন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে । রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, সকাল আটটা থেকে গণনা শুরু হয়েছে। কিন্তু সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সকাল সাতটার মধ্যে এসে উপস্থিত হতে হয়েছে গণনা কেন্দ্রে। সাড়ে সাতটা থেকে নিরাপত্তা কর্মীরা তাঁদের ভিতরে প্রবেশ করান।গণনা কেন্দ্র-সহ গণনা কেন্দ্রের বাইরে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। গণনা কেন্দ্রের ২০০ মিটারের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। একদম বাইরে রয়েছে আরটি মোবাইল, এইচআরএসএসও, কিউআরটি ফোর্স, সশস্ত্র বাহিনী ও লাঠিধারী পুলিশ। দ্বিতীয় স্তরে শুধুমাত্র বন্দুকধারী পুলিশ রয়েছে। তৃতীয় স্তরে একেবারে বন্দুকধারী পুলিশ। তারা শুধুমাত্র গণনা কেন্দ্রের মধ্যে তাদেরকেই প্রবেশ করতে দেবেন যারা রাজ্য নির্বাচন কমিশনের স্বীকৃত অনুমতি পত্র নিয়ে যাবেন। পাশাপাশি সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের প্রবেশ করতে দেওয়া হবে দ্বিতীয় স্তর পর্যন্ত। তৃতীয় স্তরে শুধুমাত্র তারাই প্রবেশ করতে পারবেন যাবেন কমিশন নিয়ে যাবে। সেখানে রাজ্য তথ্য-সংস্কৃতি ও জেলাশাসকদের দপ্তরের কর্মীরা থাকবেন। তাঁরাই এ কাজে সহযোগিতা করবেন। তবে গণনা কেন্দ্রের প্রথম স্তরেই ঢুকতে গেলে শুধুমাত্র সাদা কাগজ এবং পেন ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে যাওয়া যাবে না। শুধুমাত্র সংবাদকর্মীদের এ ক্ষেত্রে দ্বিতীয় স্তর পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হবে। প্রথমে পোস্টাল ব্যালট গণনার কাজ শুরু হবে। একই সঙ্গে অন্য কক্ষে শুরু হয়ে যাবে ইভিএম গণনা।রাজ্য নির্বাচন কমিশন নিরাপত্তার জন্য কঠোরতম ব্যবস্থা নিয়েছে। এই ফলাফলকে কেন্দ্র করে যাতে কোনও রকম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সেই দিকে কমিশন সজাগ দৃষ্টি রেখেছে। পাশাপাশি কমিশন সূত্রে খবর, দুপুর ১টার মধ্যে ফলাফল সম্পূর্ণ প্রকাশিত হয়ে যাবে।কমিশন জানাচ্ছে, আসানসোলে ২২ রাউন্ড, বিধাননগরে সর্বনিম্ন ৮ এবং সর্বোচ্চ ১৪ রাউন্ড, চন্দননগরের সর্বনিম্ন ৬ এবং সর্বোচ্চ ১১ রাউন্ড ও শিলিগুড়িতে সর্বনিম্ন ৬ এবং সর্বোচ্চ ৭ রাউন্ড গণনা হবে।

ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২২

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

ভয়ঙ্কর ঘটনা আসানসোলে, বাড়িতেই পুড়ে শেষ মা, বাবা ও ছেলে

বাড়িতে আগুন লেগে মৃত তিন, আহত এক। শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগে বলে প্রাথমিক অনুমান। শনিবার গভীর রাতের ঘটনা। এই ঘটনায় বাড়ির তিনজন মারা গিয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ির কর্তা কেবল চন, স্ত্রী গায়ত্রী চন ও এদের জামাই বাবলু সিং আগুন লাগার ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে। কেবল চনের মেয়ে শিল্পী সিংকে আশঙ্কা জনক অবস্থায় আসানসোল জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তাকে দুর্গাপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে খবর। ঘটনাটি ঘটেছে আসানসোল দক্ষিণ থানার ফতেপুর বৈশালী পার্কের কাছে। রাতে দমকল ইঞ্জিন গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

জুন ২৯, ২০২৫
রাজ্য

অজানা ফোন কল থেকে সাবধান! ১ কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেফতার পান্ডা

পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকের নামে পরিচয় দিয়ে ডিজিটাল অ্যারেস্টের নাম করে প্রতারণা। গ্রেপ্তার এক। গ্রেপ্তার করলে বিধানগর সাইবার ক্রাইম পুলিশ পুলিশ সূত্রে খবর সল্টলেক ডিএল ব্লকের বাসিন্দা শম্ভুনাথ চৌধুরী একটি ফোন কল আসে। সেখানে তাকে বলা হয় আপনাকে ডিজিটাল অ্যারেস্ট করা হচ্ছে। আপনি ঘর বন্ধ থাকবেন। কোন আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে কথা বলা যাবে না। এবং ধাপে ধাপে চারদিন ধরে প্রায় এক কোটি টাকারও বেশি টাকা হাতিয়ে নেয় প্রতারক। তিনি প্রতারিত হয়েছেন বলে বুঝতে পেরে সেপ্টেম্বর ২০২৪ এ বিধাননগর সাইবার ক্রাইম থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্ত নেমে নির্মল বিজয় নামে রাজস্থানের বাসিন্দার নাম উঠে আসে। দীর্ঘদিন ধরে তল্লাশি অভিযান চালিয়ে গতকাল নাগেরবাজার এলাকা থেকে গ্রেফতার করে বিধান নগর সাইবার থানার পুলিশ।

জুন ২৮, ২০২৫
রাজ্য

কলকাতা 'ল কলেজে ঘটনার প্রতিবাদ সামশেরগঞ্জে, পথে বামেরা

কলকাতার ল কলেজে ছাত্রী ধর্ষণের প্রতিবাদে সামসেরগঞ্জেও রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করে বামেরা। শনিবার বিকেলে DYFI এবং SFI এর নেতৃত্বে সামসেরগঞ্জের কাকুড়িয়ায় রাস্তা অবরোধ ঘিরে ব্যাপক শোরগোল সৃষ্টি হয়। রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করলে পুলিশের বিরুদ্ধে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।মুখ্যমন্ত্রীর কুশ পুতুল পুড়িয়ে বিক্ষোভ করে বামেরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সামসেরগঞ্জ থানার পুলিশ। যদিও রাস্তা অবরোধে বাধা দেওয়ার সময় থেকেই পুলিশের সঙ্গে কার্যত ধস্তাধস্তি হয় বাম কর্মী সমর্থকদের। তামান্না খাতুনের খুনিদের শাস্তি দেওয়ার পাশাপশি কলকাতার কলেজে ধর্ষণ কাণ্ডে জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান বাম কর্মী সমর্থকরা।

জুন ২৮, ২০২৫
কলকাতা

লালবাজারে আটক বঙ্গ বিজেপির সভাপতি, অবস্থান থেকে পুলিশ গাড়িতে তোলা হল ৩ কাউন্সিলরকে

কসবা ল কলেজে তৃণমূল ছাত্র নেতা মনোজিৎ মিশ্রকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার দুই সঙ্গীকেও গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এদিন গড়িয়াহাটে এই ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। সেখান থেকে রাজ্য সভাপতি ডঃ সুকান্ত মজুমদার সহ বিজেপি নেতৃত্বকে গ্রেফতার করা হয়। পশ্চিমবঙ্গের নারী নিরাপত্তার অবনতি এবং কসবা লকলেজে ছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদ করছিল বিজেপি। এরপর দলের অন্যদের সঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারকে লালবাজারে আটক করে রেখেছে। সুকান্ত মজুমদার স্পষ্ট জানিয়েছে, ব্যক্তিগত বন্ডে এবার আর জামিন নেবেন না। রাত সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত সুকান্ত মজুমদার জামিন নেননি। তিনি দলের অন্যদের সঙ্গে এখন লালবাজারেই আছেন। অন্যদিকে এই সময় লালবাজারের সামনে বিক্ষোভ অবস্থান করছিল বিজেপি। সেই অবস্থান থেকে বিজেপির তিন কাউন্সিলরকে আটক করে পুলিশ। সজল ঘোষ, মীনাদেবী পুরোহিত ও বিজয় ওঝাকে আটক করে পুলিশ।

জুন ২৮, ২০২৫
কলকাতা

কসবা কাণ্ডে মদন মিত্র ও কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যে তোলপাড় বাংলা, তৃণমূলের নিন্দা

তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিধায়ক মদন মিত্রের কসবা গণধর্ষণ কাণ্ডে মন্তব্যে রাজ্য রাজনীতি তোলপাড়। তৃণমূল বলছে, দল দুই নেতার মন্তব্য সমর্থন করে না। কার্যত এই দুই নেতা থেকে তৃণমূল কংগ্রেস দূরত্ব তৈরি করছে। বিজেপি কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছে বিজেপি। কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র বলেন, যদি ওই মেয়েটি না যেত, তাহলে এই ঘটনা এড়ানো যেত, যদি সে কাউকে জানাত অথবা দুজন বন্ধুকে সাথে নিয়ে যেত, তাহলেও সেদিনের এই ঘটনা এড়ানো যেত। প্রশ্ন উঠেছে তাহলে কি অপরাধীদের সমর্থন করতে চাইছে এই তৃণমূল নেতা। অন্য দিকে শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, মানসিকতার পরিবর্তন না হলে হবে না। আইন বা পুলিশ দিয়ে কিছু হবে না। স্টুডেন্টরা যদি তাঁদের সহপাঠিনীকে রেপ করা তা প্যাথিটিক। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কি পুলিশ থাকবে? মূল অভিযুক্ত যে প্রাক্তনী তা এড়িয়ে গিয়েছেন কল্যান। এদিকে এই দুই নেতার সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। দলের বক্তব্য, সাউথ ক্যালকাটা ল কলেজে ঘটে যাওয়া নৃশংস ঘটনা প্রসঙ্গে সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিধায়ক মদন মিত্র যে মন্তব্য করেছেন, তা তাঁদের ব্যক্তিগত মতামত। দল তাঁদের বক্তব্যের সঙ্গে কোনোভাবেই একমত নয় এবং এই মন্তব্যগুলিকে কড়াভাবে নিন্দা করছে। এই ধরনের বক্তব্য কোনওভাবেই দলের অবস্থানকে প্রতিফলিত করে না।তৃণমূল বলছে আমাদের অবস্থান স্পষ্টমহিলাদের ওপর অপরাধের ক্ষেত্রে বরাবরই জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও করা হবে। যারা এই নৃশংস ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে যেন কঠোরতম শাস্তির ব্যবস্থা করা হয়।

জুন ২৮, ২০২৫
বিনোদুনিয়া

'ফুড ব্লগ'! সস্তা জনপ্রিয়তার আড়ালে ভাইরাল 'অন্ধকার'

মুঠোফোন ধরে সামাজিক মাধ্যমে খানিক নাড়াচাড়া করতেই একের পর এক খাবারের দোকানের ভিডিও আসতে থাকে। প্লাস্টিকের চালা, একেবারেই অস্বাস্থকর পরিবেশ কিন্তু মানুষ লাইন দিয়ে খাবার খাচ্ছে। আবার সেই খাবার খেয়ে ক্যামেরার সামনে প্রস্বস্থি সূচক মন্তব্যও করে যাচ্ছেন। বর্তমানে সামাজিক মাধ্যমের দাপট এতটায় যে, কেউ নতুন উদ্যোগ নিলে উদ্বোধনের দিন প্রথমেই যাঁদের কথা তাঁদের মনে করেন তাঁরা হলেন ফুড ব্লগার। সামাজিক মাধ্যম খুললেই আমরা বিভিন্ন ধরনের ফুড ব্লগারদের কে দেখতে পাই। তাঁদের মধ্যে বেশকিছু ফুড ব্লগার আছেন যাঁদের ফুড ব্লগিংয়ের মাধ্যমে বহু সাধারণমানের খাবার স্টল রাতারাতি সেলিব্রিটি হয়ে গেছেন। আমরা কলকাতার নন্দিনীর ভাতের হোটেল দেখেছি, শিয়ালদার রাজুর পরটা, মোবাইল পরটা, বর্ধমানে মুনমুন দির পোলাও চিলি চিকেন ছাড়াও অনেক ভাইরাল ফুড ব্লগ দেখেছি, এরা প্রত্যেকেই সাধারণ থেকে খুব কম সময়ে অতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। আবার অন্যদিকে বেশকিছু ফুড ব্লগার আছেন যাঁরা রীতিমত ফুড ব্লগিংয়ের নামে এক কথায় নোংরামি চালায় বলে অভিযোগ। আর এদের কারণেই প্রায় সময়েই বিক্রেতাদের নানা সমালোচনার মুখে পড়তে হয়।চিত্র পরিচালক সূর্য বলেন, এই সমস্ত ফুড ব্লগারদের অযৌক্তিক সব প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে কোন বিক্রেতা হয়ে ওঠে খুব জনপ্রিয় আবার কেও হয় সমালোচনার শিকার। তাঁদের জীবন ও জীবিকা দুটোই দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। আর এই সমস্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে একটি স্বল্প দৈর্ঘ্যের ছবি - ফুড ব্লগ। ছবিটির পরিচালনা করেছেন সূর্য। যেটি মুক্তি পাচ্ছে আগামী ২৮ শে জুন SD Entertainment youtube চ্যানেলে। এই ছবির মুখ্য চরিত্র দেখা যাবে অভিনেতা অনুপম মুখার্জিকে। যিনি থিয়েটারের পাশাপাশি বিভিন্ন মেগা সিরিয়ালে নিয়মিত অভিনয় করে চলেছেন।এ ছাড়াও এই ছবিতে অভিনয় করেছেন পুষ্পিতা বক্সী, রাজা মুখার্জি, সুদিপ চক্রবর্তী, অনিরুদ্ধ দাসগুপ্ত, আকাশ ব্যানার্জি সহ আরো এক ঝাঁক নতুন অভিনেতা। ছবিতে চিত্রগ্রাহকের দায়িত্ব ছিলেন সৌনক দাস ও অভ্রজিৎ নাথ।এখনো পর্যন্ত ফুডব্লগ ছবিটি ৯ টা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল এ অংশগ্রহণ করে ৬ টা ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল থেকে সেরা বাংলা ছবি, সেরা গল্প, সেরা পরিচালক বিভাগে পুরস্কৃত হয়েছে। যার মধ্যে বাংলাদেশ ও নেপাল আন্তর্জাতিক ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অন্যতম।ফুড ব্লগ ছবিটি প্রসঙ্গে পরিচালক সূর্য জানান আমি সর্বদা এমন ছবি তৈরি করতে পছন্দ করি যা এক সামাজিক বার্তা প্রদান করে। আশা করি এই ছবিটির মাধ্যমেও আমরা সমাজকে এক শিক্ষামূলক বার্তা দিতে পারবো।

জুন ২৮, ২০২৫
নিবন্ধ

সাপের উপদ্রব থেকে বাঁচতে রসুনের উপকারিতা জানুন

বর্ষাকালে সাপের উপদ্রব সাধারণত বেড়ে যায় এটা প্রকৃতির স্বাভাবিক এক চক্র। কয়েকটি কারণে বর্ষাকালে সাপের আনাগোনা বাড়ে। সেগুলির মধ্যে অন্যতম, বন্যা ও জল জমা, সাপ সাধারণত মাটির গর্তে বাস করে। বর্ষায় সেই গর্তে জল জমে যাওয়ায় তারা শুকনো জায়গা খুঁজে বেরিয়ে আসে। আশ্রয় খোঁজা, বৃষ্টিতে সাপ আশ্রয় নিতে খোঁজে শুকনো ও উষ্ণ জায়গাযেমন: বাড়ির বারান্দা, রান্নাঘর, গ্যারেজ, বা স্টোররুম। এছাড়াও সাপ খাবারের খোঁজে বসতিতে ঢুকে পরে। ইঁদুর, ব্যাঙ ইত্যাদি জীব বর্ষাকালে উঁচু ডাঙ্গা জমি, বসত বাড়িতে উঠে আসে, তাদের অনুসরন করে সাপ মানুষের বসতিতে ঢুকে পড়ে। যেসব এলাকা বনাঞ্চল বা জলাভূমির পাশে, সেখানে বর্ষায় সাপ চলাচল বেশি হয়।সাপের উপদ্রব থেকে নিরাপদে দূরে থাকতে বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করা হয়ে থাকে। বিভিন্ন রাসায়নিক স্প্রে করেন কেউ কেউ। কিন্তু আমাদের বাড়িতেই এক ভেষজ সবসমই থাকে সেই রসুন ব্যাবহার করে সাপ থেকে দূরে থাকা যায় বলে অনেকের-ই ধারণা। সাপের আসা-যাওয়ার পথে রসুন দেওয়ার পেছনে একটি প্রচলিত লোকবিশ্বাস রয়েছে। এটি মূলত প্রাকৃতিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এর পেছনে কিছু সাধারণ কারণ নিচে দেওয়া হলো:কেন রসুন দেওয়া হয়?তীব্র গন্ধ: রসুনের গন্ধ অত্যন্ত তীব্র এবং এটি অনেক প্রাণীর জন্য খুবই অস্বস্তিকর। কিছু মানুষের ধারণা যে সাপ তাদের সংবেদনশীল জিহ্বা (জ্যাকবসন অঙ্গ) দিয়ে পরিবেশের গন্ধ বোঝে, আর রসুনের তীব্র গন্ধ তাদের বিরক্তি উদ্রেক করে।রসুনে অ্যালিসিনের মতো সালফার সমৃদ্ধ যৌগ থাকে, যা তীব্র গন্ধ তৈরি করে। এই গন্ধ সাপের সংবেদনশীল ইন্দ্রিয় অঙ্গগুলিকে (বিশেষ করে জ্যাকবসন অঙ্গ, যা তারা তাদের জিহ্বার মাধ্যমে পরিবেশকে ঘ্রাণ নিতে ব্যবহার করে) জ্বালাতন করতে পারে বা অভিভূত করতে পারে।লোকবিশ্বাস ও অভ্যাসঃ গ্রামাঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকেই রসুন, পেঁয়াজ, নিমম বা কর্পূর ব্যবহারের মাধ্যমে সাপ দূরে রাখার চেষ্টা চলে আসছে। যদিও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ খুব একটা নেই, তবুও অনেকেই এটাকে কার্যকর মনে করেন। রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার না করে প্রাকৃতিক উপায়ে সাপ তাড়ানোর চেষ্টা হিসেবে রসুন ব্যবহার একটি বিকল্প পদ্ধতি।বিজ্ঞানভিত্তিকভাবে এখনও সরাসরি প্রমাণ নেই যে রসুন সাপকে নিশ্চিতভাবে তাড়াতে পারে। তবে কিছু গবেষণা বলেছে, সাপ সাধারণত তীব্র গন্ধ বা ঝাঁঝালো রাসায়নিক এড়িয়ে চলে, তাই কিছু ক্ষেত্রে রসুন কার্যকর হতে পারে।রসুন ব্যবহার পদ্ধতিঃ১। রসুন থেঁতো করে সাপের সম্ভাব্য চলাচলের রাস্তায় ছড়িয়ে দিন।২। রসুন ও লবণের মিশ্রণ একটি কাপড়ে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতে পারেন।৩। রসুন তেলের সঙ্গে ন্যাপথলিন মিশিয়ে ব্যবহার করেন অনেকে (সতর্কতার সঙ্গে)।তবে মনে রাখবেনঃ১। সাপ তাড়ানোর জন্য রেসকিউ টিম বা স্থানীয় বন দপ্তরে যোগাযোগ করাই সবচেয়ে নিরাপদ এবং কার্যকর উপায়।২। বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার, ঘাসছাঁটা রাখা, ইঁদুর-মুরগির আনাগোনা কমানোএসব বেশি কার্যকর।সাপ তাড়ানোর জন্য কিছু নিরাপদ ও প্রাকৃতিক পদ্ধতি নিচে দেওয়া হলো, যা আপনি রসুনের পাশাপাশি ব্যবহার করতে পারেন:পরিবেশ পরিষ্কার রাখুন (সবচেয়ে কার্যকর উপায়)১। বাড়ির চারপাশে ঝোপঝাড়, লম্বা ঘাস, ময়লা, কাঠের গুঁড়ি বা ইটের স্তূপ থাকলে সাপ আশ্রয় নিতে পারে।২। পুরনো বা অব্যবহৃত জিনিস সরিয়ে ফেলুন।৩। ইঁদুর বা ছোট প্রাণী থাকলে সাপ আসতে পারে, এদের নিয়ন্ত্রণ করুন।প্রাকৃতিক প্রতিকারঃ১. রসুন ও পেঁয়াজঃ রসুন ও পেঁয়াজ থেঁতো করে মিশিয়ে সাপের চলাচলের পথে ছড়িয়ে দিন। আপনি চাইলে সেগুলোর রস করেও স্প্রে করতে পারেন।২. লবণ ও চুনঃ চুন ও লবণ (নুন) মিশিয়ে দেয়ালে বা জানালার আশপাশে ছিটিয়ে রাখুন৩. নিমের পাতা ও তেলঃ নিমের তেল সাপদের প্রচণ্ড অপছন্দের জিনিস। এটি জলের সঙ্গে মিশিয়ে সাপের আসা যাওয়ার পথে স্প্রে করতে পারেন।৪. সাদা ভিনিগারঃ ভিনিগার ও লবণ মিশিয়ে সাপের চলার পথে স্প্রে করুন। মাটির গন্ধ নষ্ট হওয়ায় সাপ এড়িয়ে চলে।কম্পন ও শব্দ ব্যবহারঃসাপ শব্দ-সংবেদনশীল (কম্পনে সাড়া দেয়)। মাটি কাঁপায় এমন যন্ত্র (যেমন: হাতুড়ি দিয়ে ঠোকাঠুকি), বা ব্যাটারিচালিত কম্পন-ডিভাইস সাপ দূরে রাখতে পারে।পোষা প্রাণীঃ কুকুর (দেশী বা বিদেশি) সাপের উপস্থিতি টের পেলে ঘন ঘন ডাকতে থাকে। গ্রামের অনেক বাড়িতে পোষা প্রাণী রাখার ফলে সাপ আসার সম্ভাবনা কমে যায়।যা করবেন নাঃসাপ দেখলে নিজে রিস্ক নিয়ে তাড়াতে যাবেন না।, পেট্রোল, অ্যাসিড বা আগুন ব্যবহার করবেন না। সাপটিকে না মেড়ে তারিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করুন। আপতভাবে বিষাক্ত মনে হলেও সাপ সামাজের ভারসাম্য রাখতে বিরাট ভুমিকা নেয়। সাপ দেখলে বা সন্দেহ হলে আপনার এলাকায় বন দফতর বা স্থানীয় সাপ উদ্ধারকারী দলের (snake rescuer) সঙ্গে যোগাযোগ করুন। অনেক জায়গায় হেল্পলাইন নম্বরও রয়েছে। প্রয়োজনে জেলার বনদপ্তরে ফোন করে সাহায্য নিন। এছাড়াও জেলায় জেলায় বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংস্থা আছে যাঁরা বসতি থেকে সাপ গুলিকে উদ্ধার করে নিরাপদে অরণ্যে পৌছাতে সাহায্য করেন। যেমন, বর্ধমান জেলায় তথাগত পাল আছেন, যিনি তাঁর দৈনন্দিন পেশার কঠিন চাপের ফাঁকেও এই ধরনের নোবেল জব করতে ভালবাসেন।

জুন ২৮, ২০২৫
রাজ্য

এলাকায় মদের দোকান তৈরির প্রতিবাদে গাইঘাটার ইছাপুরে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের

উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটা থানার ইছাপুরে গোল্ডেন রেস্টুরেন্ট নামে একটি দোকানের উদ্বোধন হচ্ছিল। এলাকাবাসীর দাবি মানুষকে বোকা বানাতে রেস্টুরেন্ট বলা হচ্ছে। কিন্তু এখানে হবে মদের দোকান, একটি ট্রেড লাইসেন্স দেখিয়ে এমই দাবি করেন গ্রামবাসীরা। এবং ইছাপুর গ্রামের বাসিন্দারা মিছিল করে এসে দোকানের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। তাদের দাবি, দোকান মালিক পাশের জমির মালিকদের ভুল বুঝিয়ে রেস্টুরেন্ট কাম বারের লাইসেন্স বানিয়েছে।এলাকায় মদের দোকান হলে পরিবেশ নষ্ট হবে, নারী নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটবে ধ্বংস হবে যুবসমাজ। ফলে তারা কোনভাবেই মদের দোকান হতে দেবেন না। ঘন্টাখানেক বিক্ষোভ চলার পর বিক্ষোভে শামিল হন গাইঘাটার বিজেপি বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর । কোনভাবেই এখানে মদের দোকান হতে দেবেন না বলে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিজেপি বিধায়ক। তবে মালিক পক্ষের দাবি, তাদের যেকোনো লাইসেন্স থাকতে পারে। কিন্তু এখানে রেস্টুরেন্টই তৈরি হবে।

জুন ২৮, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal